Travel made easy
সকল ভ্রমন রসিক মানুষদের একটি প্রতিষ্ঠান । আমরা সকল ভ্রমন রসিল মানুষদের সেবায় ২৪ ঘন্টা নিয়োজিত। আমরা সুন্দরবন ভ্রমন এর জন্য কাজ করি। আমাদের মাধ্যমে আপনারা সুন্দরবন ঘুরে দেখতে পাবেন সল্প খরচে।
ভ্রমন করতে কে না ভালোবাসে। এবং সেটা যদি সুন্দরবন হয় তকন আলাদা একটা কৌতুহল কাজ করে সবার মাঝে। সুন্দরবন সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। সারা বিশ্বের মানুষ সুন্দরবন ভ্রমন করতে আসেন। অনেক স্বপ্ন আছে এই সুন্দরবন ঘুরে দেখার। সেই সপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।
latest promos
our offerings
Packages For Travelers
6,000৳ - ৯,000৳
50,000৳ - 100,000৳
100,000৳ - 300,000৳
বাংলাদেশের ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান হচ্ছে সুন্দরবন। সুন্দরবনের শান্ত পরিবেশ কিংবা শীতল ঝরনা অথবা বয়ে চলা নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য অনেকেই সুন্দরবনে ভ্রমণ করতে আসেন।
১ দিনের ভ্রমন প্যাকেজ
স্থান: কলাগাছিয়া ইকো টুরিজম
মূল্য : ৭০০৳ ( জন প্রতি)
সর্ব নিম্ন ১০ জনের গ্রুপ
কলাগাছিয়া ইকো টুরিজম
Our Service
আমরা সকল ভ্রমনরসিক মানুষদের সেবায় ২৪ ঘন্টাই প্রস্তুত
Exclusive Hotel
Foods & Drinks
Exclusive Wooden Boats
Natural Views
Packages Of Tour
সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগ, খুলনা এর আওতাধীন সাতক্ষীরা রেঞ্জের কলাগাছিয়া টহল ফাঁড়ি ও ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র এক অনাবিল সুন্দরবনীয় সৌন্দর্যসম্ভোগ।
করমজল পর্যটন কেন্দ্র সুন্দরবনের পশুর নদীর তীরে অবস্থিত। বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে ৩০ হেক্টর জমির উপর পর্যটন কেন্দ্রটি গড়ে তোলা হয়েছে।
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার, যা যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,৫১৭ বর্গ কিলোমিটার।
Tour Places
হিরোন পয়েন্ট / নিল কমল
এখানে সবচেয়ে বেশি হরিণ দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও বাঘ, শুকুর, বানর, উদবিড়াল, বিভিন্ন প্রজাতির সাপ, নানা বর্ণের পাখির ঝাক ইত্যাদিরও বিচরন লক্ষনীয়।
করমজল পর্যটন কেন্দ্র
কেউ যদি অল্প সময়ের মধ্যে সুন্দর বন ভ্রমন করে ফিরে আসতে চান তাহলে তার জন্য সুন্দরবনের করমজল স্থানটি সবচেয়ে উপযোগী।
দুবলার চর & রাস মেলা
সুন্দরবনের সর্ব দক্ষিণে এই স্থানটি অবস্থিত। বঙ্গোপসাগরের কোলে অবস্থিত এই দ্বীপটি মৎস্য আহরোণ ও প্রক্রিয়াজাত করণের এক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে পরিচিত ।
সুন্দরবন
বুড়িগোয়ালিনীর নীলডুমুর থেকে মান্দারবাড়িয়া ৭৫-৮০ কিলোমিটার দূরে। সাতক্ষীরা থেকে বুড়িগোয়ালিনীর দূরত্ব ৭৫ কিলোমিটার। বুড়িগোয়ালিনীর নীলডুমুর পর্যন্ত গাড়িতে যাওয়া যায়, তারপর ৭৫-৮০ কিলোমিটার যেতে হবে ইঞ্জিনচালিত নৌকা বা স্পীড বোটে। হীরন পয়েন্ট : হীরন পয়েন্টে গিয়ে কাঠের তৈরি ওয়াকওয়ে ধরে বনের মাঝে হাঁটতে হাঁটতে বানর, হরিণ, গুইসাপ অথবা কুমিরের ঘুরে বেড়ানোর দৃশ্য দেখা যাবে। হীরণ পয়েন্ট ছাড়াও টাইগার পয়েন্ট, বুড়িগোয়ালিনী, হারবাড়িয়া প্রভৃতি এলাকায় ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখাও মিলে যেতে পারে।
যে কোন সময় ফ্যামিলি ট্যুর,গ্রুপ ট্যুর,প্যকেজ ট্যুর, কর্পোরেট ট্যুর, স্ট্যাডি ট্যুর, সার্ভে ট্যুর, মধু সংগ্রহ ট্যুর, হতে পারে ১দিনের ট্যুর,১রাত ২দিনের ট্যুর, ২ রাত ৩দিনের ট্যুর এবং ৩রাত ৪দিনের ট্যুর সহ আপনার চাহিদা অনুযায়ী আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । ভ্রমন পিপাসু পযটকদের চাহিদা ও সুবিধার কথা বিবেচনা করে আমরা সাধারণত ২রাত ৩দিনের সুন্দরবন ভ্রমনের প্যাকেজ পরিচালনা করে থাকি ।
আপনারা চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে সুন্দরবন ভ্রমন করতে পারেন।
৩ দিনের ট্যুরে প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত যে সকল স্হান
কটকা
বাঘ দেখার সম্ভাবনা বেশি
করমজল
বনের ভিতরের একটি পর্যটন কেন্দ্র।
নীল কমল/ হিরনপয়েন্ট
বেশি হরিণ দেখা পাওয়া যায়।
দুবলার চর
বনের সাথে একটি সমুদ্র সৈকত
মান্দার বাড়িয়া
ছোট প্রাণি বেশি দেখা যায়।
নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য ভাল সময়। এসময় নদী আর সমুদ্র শান্ত থাকায় সুন্দরবনের গভীরে ঘুরে বেড়ানো আরামদায়ক হয়। বড় জাহাজ বা স্থানীয় ইঞ্জিন চালিত নৌকায় করে ঘুরে দেখতে পারেন সুন্দরবন সুন্দরবন এক প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর নাম। পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকায় এটি পৃথিবীর বৃহত্তম লবণাক্ত বনাঞ্চল। ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটারজুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। ১৯৯৭ সালে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে জায়গাটি ইউনেস্কোর স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনের গহীনে যেতে হলে নৌ-পথেই পাড়ি দিতে হয়।
সুন্দরবনের মূল আকর্ষণ
সুন্দরবনে মুল আকর্ষণ হচ্ছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার। যেটা আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় পশু। সকল ভ্রমন কারী দের ইচ্ছা থাকে বাঘ দেখার। কিন্তু সবার ভাগ্যে থাকে না।আবার কিছু কিছু সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে আমাদের সামনে চলে আসে।
চিতল হরিণ প্রায় সব পর্যটকের চোখে পড়ে। আর কলাগাছিয়া ইকো টুরিজম এ গেলো তো কোনো ভাবেই হরিণ দেখা মিস হয় না। আর সেই সাথে আছে দুষ্টু বানর।
দোবাকি
১ দিনের ভ্রমন প্যাকেজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। এই স্থান সর্বচ্য দুর যেটা একদিনেই ঘোরা যাবে নীলডুমুর থেকে।
Read More >
কলাগাছিয়া
১ দিনের জন্য এটা একটি সহজ স্থান যেটা অল্প সময়ে দেখা সম্ভব।
Read More >
১ দিনের ভ্রমনের সকল সুবিধা
Foods And Drinks
উন্নত মানের মুখরোচক খাবার, নাস্তা ও পানির ব্যাবস্থা আছে। ভ্রমনের সময় খাবার একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটা অনেক প্রতিকুল পরিবেশে মেলানো দায়।
Skill full gunman
সুন্দরবনের ভিতরে বাঘ একটি বিপদজনক প্রাণি। যেকোনো সময় যেকোনো মুহুর্তে হাজির হতে পারে। তাছাড়া ডাকাত বা জলদস্যুর একটা ভয় আছে সেই জন্য একজন অভিজ্ঞ গানম্যানের ব্যাবস্থা আছে
Engine Wooden Boat
সুন্দরবন ভ্রমনের জন্য ট্রলার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংক। কারণ পানি পথে যাওয়ার জন্য সল্প খরচের মধ্যে ট্রলার সহজলভ্য। আপনাদের সুন্দর এবং আরামদায়ক ভ্রমনের জন্য ট্রলারে সু ব্যাবস্থা আছে।
Wanderful places to view
সুন্দরবনের দেখার অনেক সুন্দর সুন্দর স্থান আছে। যেটা একজন পর্যটক চিনতে েপারবে না। সেই সকল স্থান ঘুরে দেখানোর জন্য আমরা সর্বদায় আপনাদের সহজগিতায় অটুট আছি।
Tour
সুন্দরবন ভ্রমণে যে ৮টি স্পটে অবশ্যই যাবেন
Full details about travel places
forward
কটকা
সুন্দরবনের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে কাটকা অন্যতম। এটি সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে অবস্থিত। মাংলা সমুদ্রবন্দর থেকে প্রায় ৯০ কি. মি. দূরে অবস্থিত এবং সু্ন্দরবনের পূর্ব অভয়ারণ্যের মধ্যে প্রধান কেন্দ্র এটি। কাটকায় রয়েছে বনবিভাগের একটি রেস্ট হাউজ। এর আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য ছোট বড় খাল। যেখানে নৌকা নিয়ে ভ্রমন করা যায় এবং সবচেয়ে কাছ থেকে উপভোগ করা যায় সুন্দরবনের আসল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। খালের দুই ধারে দেখা যায় অসংখ্য চিত্রা হরিণ মুক্তভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এছাড়াও বানর, উদবিড়াল, বনমুরগি ও নানান ধরনের পাখির বিচরন দেখা যায়। মাঝে মাঝে রাজকীয় ভঙ্গিতে বাঘের চলার দৃশ্য ও গর্জন শোনা যায়। কটকার জামতলা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার থেকে দেখা যায় বন্য প্রানীর অপূর্ব সব দৃশ্য এবং বাঘের হরিণ শিকারের দৃশ্য যা পর্যটকদের আকৃষ্ট করে প্রতিনিয়ত।
করমজল
কেউ যদি অল্প সময়ের মধ্যে সুন্দর বন ভ্রমন করে ফিরে আসতে চান তাহলে তার জন্য সুন্দরবনের করমজল স্থানটি সবচেয়ে উপযোগী। কারণ করমজল স্থানটি মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে খুব নিকটবর্তী হওয়ায় মাত্র ৩ঘন্টার মধ্যে এটি ভ্রমন করে ফিরে আসা যায় । এখানে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভ্রমন করতে আসে। এখানের প্রধান প্রধান আর্কষণ গুলো হলো: হরিণ, বানর, কুমির, নৌকা চালানো, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, পশুর নদী, জেলেদের মাছ শিকারের দৃশ্য ইত্যাদি। এছাড়াও বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্রও এই করমজলে অবস্থিত যা পর্যটকদের দারুণ ভাবে আকর্ষণ করে।
কচিখালি
মাংলা থেকে প্রায় ১০০ কি. মি. দূরে অবস্থিত কচিখালি । সুন্দরবনের অন্যতম দর্শনীয় স্থান এই কচিখালি। কটকার জামতলা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার থেকে কচিখালি সমুদ্র সৈকত হয়ে বন বিভাগের কচিখালি স্টেশন পর্যন্ত পায়ে হাটা পথ । এই পথের পাশে ঘন বন যেখানে দেখতে পাওয়া যায় বাঘ, হরিণ, বানর, বিষধর সাপ, শুকুর ইত্যাদি। এই পথে হাটার সময় কিছুটা ভয় ভয় মনে হতে পারে তবে সাহসী পর্যকদের প্রথম পছন্দ এই কচিখালি। কচিখালির প্রধান আর্কষণ সমূদ্র সৈকত। যে সৈকতের নিরিবিলি পরিবশে ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করবে যে কাউকে। এছাড়াও এই সৈকতে মাঝে মাঝে বাঘের বিচরনও লক্ষ করা যায়। যা পর্যটকদের সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে।
হাড়বাড়িয়া
মংলা থেকে মাত্র ২০ কি. মি. দূরে হার বাড়িয়া নামক স্থানটি অবস্থিত। যার অপুরোপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই এই স্থানটির প্রধান আর্কষণ। এখানে কাঠের তৈরী দুইটা ট্রেইলসহ গোলাঘর, যার একটি পুকুর সংলগ্ন, ও কাঠের তৈরী পুল ইত্যাদি রয়েছে । এছাড়াও রয়েছে নানান প্রজাতির বন্য পশু পাখি ও উদ্ভিদের সমারোহ।
নীল কমল
মংলা থেকে প্রায় ১০০ কি.মি. দূরে অবস্থিত নীল কমল নামক স্থানটি। এটি সুন্দরবন দক্ষিণ অভয়ারন্যের একটি বিখ্যাত প্রশাসনিক কেন্দ্র । এখানে সবচেয়ে বেশি হরিণ দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও বাঘ, শুকুর, বানর, উদবিড়াল, বিভিন্ন প্রজাতির সাপ, নানা বর্ণের পাখির ঝাক ইত্যাদিরও বিচরন লক্ষনীয়। নীল কমলের সামনে দিয়ে বয়ে গেছে একটি ছোট খাল। ১৯৯৭ খ্রিঃ ঘোষিত ৫২২ তম সুন্দরবন বিশ্ব ঐতিহ্যের ফলক এখানেই উম্মোচন করা হয়। এখানে রয়েছে বন বিভাগ কতৃক একটি রেস্ট হাউস যেখানে দর্শনার্থীদের থাকার সু-ব্যবস্থা রয়েছে।
দুবলার চর
সুন্দরবনের সর্ব দক্ষিণে এই স্থানটি অবস্থিত। বঙ্গোপসাগরের কোলে অবস্থিত এই দ্বীপটি মৎস্য আহরোণ ও প্রক্রিয়াজাত করণের এক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে পরিচিত । এখানে প্রতিবছর বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তের জেলেরা অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে ঘরবাড়ি তৈরি করে বসবাস করে এবং সাগরে মাছ ধরে এবং তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রি করে। সুন্দরবনের মৎস সম্পদ সম্পর্কে ধারানা পেতে হলে এই স্থানটি সর্বোৎকৃষ্ট স্থান। এছাড়াও এখানে রয়েছে একটি আকর্ষণীয় সমূদ্র সৈকত।
মান্দার বাড়িয়া
সুন্দরবনের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনে এ অভয়ারণ্য অবস্থিত । এখানকার গভীর অরণ্যে ছোট ছোট ক্ষুদ্র জীব থেকে শুরু করে রয়েছ বাঘ, হরিণ, বন্যশুকুর, বানর, কুমির, কচ্ছপ, সাপ, কাকড়া ইত্যাদির সমারোহ। এছাড়াও এই স্থানের আরো একটি আর্কষণীয় জিনিস হলো সাগরের বড় বড় ঢেউ। এখানে সমুদ্র সৈকতে আছড়ে পড়া বিশাল বিশাল ঢেউগুলো দেখতে সত্যি খুবই মনমুগ্ধকর।
কোকিলমণি
এই স্থানটি হলো সুন্দরবনের সবচেয়ে গভীরতম স্থান। বন্যপ্রাণির অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। কোকিলমণিতে আছে স্বচ্ছ ও মিষ্টি পানির এক বিশাল দীঘি। নোনা পানি বিধৌত এ সুন্দরবনের মধ্যে মিষ্টি পানিতে পর্যটকরা ইচ্ছে করলে অবসাদ ও ক্লান্তি দূর করার জন্য গোসল সেরে নিতে পারেন।
এখানে নিরাপত্তার জন্য বনবিভাগ ও কোস্টগার্ডে অফিস রয়েছে। টিয়ারচরের হরিণের অবাধ বিচরণ দেখা যায়। এছাড়া বনমোরগ, শুকর, গুঁইসাপ, মদনটাক, বাজপাখিসহ অসংখ্য সরিসৃপের দেখা মেলে।
Choose A Pack
আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী একটি প্যাকেজ পছন্দ করে বুকিং করুন।
সুন্দরবনে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। বনবিভাগ থেকে সুন্দরবনে ভ্রমনের জন্য কয়েকটি নির্দিষ্ট স্থান ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হয়।
সেই সকল দর্শনীয় স্থান গুলো ভ্রমন করানোর জন্য আমরা আপনাকে সকল দিক থেকে সহজগিতা করতে পারি।.
বি.দ্রঃ উপরে উল্লেখিত মূল্যে প্যাকেজ সেবা নিতে চাইলে পিক আওয়ারে ১৫ দিন এবং সুপার পিক আওয়ারে ৩০ দিন পূর্বে বুকিং করুন। নির্ধারিত সময়ের পর বুকিং দিতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
Sundarban
Tour destination
BOok your Package
Communate with us
Hot Dill
Your exclusive offers
আপনারা যারা সুন্দরবনে পিকনিক করার জন্য চিন্তা করছেন তারা আমাদের মাধ্যমে সুন্দরবনের পিকনিক সহজ করতে পারেন
দুবলার চরে একটি মেলা হয় প্রতি বছর ৩ দিনের জন্য। এই মেলা টার নাম রাস মেলা। আমরা রাস মেলায় ভ্রমন রসিক মানুষদের ভ্রমন করানোর সকল ব্যাবস্থা করে থাকি
Transection নাম্বার / বুকিং করার জন্য ৫০% অগ্রিম টাকা প্রদানের জন্য
আমাদের সাথে যোগাযোগ করার পারে পেয়ে যাবেন।
About Us
Address
Nildumur Bazar Shyamnagar Satkhira, Khulna Bangladesh
Phone Number
+88017-04211346
Email Address
Social Media